বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে বিখ্যাত ব্যাক্তিদের সামাজিক মাধ্যম স্ট্যাটাস

বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে বিখ্যাত ব্যাক্তিদের সামাজিক মাধ্যম স্ট্যাটাস


বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে বিখ্যাত ব্যাক্তিদের সামাজিক মাধ্যম স্ট্যাটাস


আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস। প্রতি বছর ১৬ অক্টোবর দিবসটি পালিত হয়। দিবসটি ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘের FAO দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। FAO এর উদ্যোগে দিবসটি পালিত হয়। দিবসটির লক্ষ্য বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা, খাদ্য নিরাপত্তা, এবং প্রতিটি মানুষের পুষ্টিকর নিরাপদ খাদ্যে নিশ্চিত করার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করে।


বক্তা উক্তি
টমাস জেফারসন যে খাদ্য উৎপাদন করতে পারে না, সে কখনো স্বাধীন নয়।
মহাত্মা গান্ধী পৃথিবীতে এত কিছু সবার প্রয়োজন মেটানোর জন্য পর্যাপ্ত, কিন্তু লোভ মেটানোর জন্য নয়।
মাদার তেরেসা যখন আপনি কাউকে খাওয়ান, আপনি শুধু তার ক্ষুধা মেটাচ্ছেন না, তার প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান দেখাচ্ছেন।
নেলসন ম্যান্ডেলা ক্ষুধা একটি মানবাধিকার।
অ্যান্থনি বর্ডেইন ভালো খাবার শুধু পেট ভরায় না, তা মনের তৃপ্তিও আনে।
আব্রাহাম লিঙ্কন কেউই ভালভাবে সেবা করতে পারে না, যদি তার পেট খালি থাকে।
হেনরি কিসিঞ্জার যে খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করে, সে মানুষের নিয়ন্ত্রণ করে।
কনফুসিয়াস খাদ্য একমাত্র এমন কিছু যা সবার জন্য সম্মান ও গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করা উচিত।
প্লেটো মানুষের জীবনের মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত জীবন ধারণ এবং খাদ্য সংরক্ষণ করা।
গৌতম বুদ্ধ সংযমের সাথে খাওয়া উচিত, অতিরিক্ত কখনই নয়।
অ্যান্থনি টনি বেন ক্ষুধা কেবল ক্ষুধা মেটানোর জন্য নয়, তা একটি মৌলিক মানবাধিকার।
লিওনার্দো দা ভিঞ্চি যারা খাদ্য সরবরাহ করে, তারা আমাদের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার পথ তৈরি করে।
থিওডর রুজভেল্ট আমরা যদি পুষ্টি না পাই, তবে আমরা শক্তিশালী হতে পারব না।
ডেলাই লামা যে কারো ক্ষুধা মেটানো একটি পবিত্র কাজ।
আলবার্ট আইনস্টাইন একটি জাতির সত্যিকারের স্বাস্থ্য নির্ভর করে তার মানুষের খাদ্য গ্রহণে।
বিল গেটস ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াই একটি বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মানুষের জীবন হোক সুন্দর, খাদ্য হোক তার মূল চালিকা।
স্বামী বিবেকানন্দ যতদিন ক্ষুধার্তরা বেঁচে থাকে, ততদিন তাদের খাবার পাওয়া উচিত।
মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র সত্যিকারের শান্তি ক্ষুধার মুক্তি ছাড়া অর্জন করা যাবে না।
টমাস জেফারসন যে খাদ্য উৎপাদন করতে পারে না, সে কখনো স্বাধীন নয়।
জর্জ ওয়াশিংটন কার্ভার প্রকৃতি আমাদের খাদ্যের যোগান দেয়, আমরা তাকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে শিখতে হবে।
মার্ক টোয়েন ক্ষুধা সবচেয়ে ভাল রান্নাঘর।
উইনস্টন চার্চিল যতদিন খাদ্য নিরাপত্তা থাকবে, ততদিন মানুষের বেঁচে থাকা নিশ্চিত।
হেলেন কেলার সবাই মিলে ক্ষুধার বিরুদ্ধে কাজ করতে পারি।
আর্নেস্ট হেমিংওয়ে মানুষের জীবনে খাদ্য হলো আনন্দের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।
এলিয়ট আমাদের সবাইকে খাদ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
ব্রেট পিটারসন ক্ষুধা একটি নিরাময়যোগ্য রোগ, যার সমাধান আমাদের হাতের নাগালে।
পোপ ফ্রান্সিস ক্ষুধা কেবল একদিনের সমস্যা নয়, এটি প্রতিদিনের চ্যালেঞ্জ।
কফি আনান খাদ্য হল একটি মানবাধিকার।
এমিলি ডিকিনসন ভালো খাবার মন ভালো রাখে।
রিচার্ড ব্র্যানসন প্রতিটি মানুষের খাবারের অধিকার আছে।
শেক্সপিয়ার ভালো খাবার এবং ভালো কথোপকথন সুখের মূল।
মাইকেল পোলান খাদ্য এমন কিছু যা আমাদের মধ্যে সেতু তৈরি করে।
এলিয়ট কোহেন আমরা যখন খাদ্য নিয়ে সচেতন হই, তখন আমরা পৃথিবীকে আরো সুন্দর করতে পারি।
ফ্রেডেরিক ডগলাস ক্ষুধা সবচেয়ে সহজে দমন করা যায় ভালো খাবারের মাধ্যমে।
মার্গারেট থ্যাচার যে দেশে খাদ্য সংকট আছে, সে দেশ কখনো উন্নতি করতে পারে না।
জ্যাক লন্ডন একটি জাতি তখনই শক্তিশালী, যখন তাদের জনগণ খেয়ে তৃপ্ত।
জোয়ান ক্লার্ক ক্ষুধা দূরীকরণ আমাদের দায়িত্ব।
সারাহ হ্যাডেন ক্ষুধার্ত মানুষ শক্তিহীন।
বিল ও গ্রেটা মেলিন্ডা খাদ্য ও পুষ্টি একটি সবার জন্য মানবাধিকার।
রোল্যান্ড ও’শি যদি আমরা ক্ষুধার বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করি, তবে আমাদের উন্নতি অসম্ভব।
নেহেরু খাদ্য নিরাপত্তা ছাড়া স্বাধীনতা অসম্পূর্ণ।
উইলিয়াম ব্লেক প্রতিদিনের রুটির গুরুত্ব বোঝা উচিত।
ল্যাংস্টন হিউজ খাদ্য আমাদের শক্তি, প্রেরণা ও আশা দেয়।
জ্যাক লুমার্ড পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষ খাদ্য পেতে পারে, যদি আমরা একত্রে কাজ করি।
গ্যারি ও’নিল ক্ষুধার বিরুদ্ধে যুদ্ধ মানবতার অন্যতম চ্যালেঞ্জ।
এডমুন্ড বার্ক খাদ্য সরবরাহ না করা একটি জাতির জন্য অভিশাপ।
জর্জ বার্নার্ড শো খাদ্য মানুষকে বেঁচে থাকার এবং জীবনের মর্ম বোঝার সুযোগ দেয়।
ডরোথি ডে খাদ্য দান মানে ভালোবাসা দান।
চার্লি চ্যাপলিন ক্ষুধার্তকে খাবার দেওয়া সবচেয়ে বড় মানবতা।
লুই পাস্তুর পুষ্টি ও খাদ্য একটি জাতির স্বাস্থ্য নির্ধারণ করে।


পরিশেষে, বিশ্ব খাদ্য দিবস হল একটি টেকসই এবং ন্যায্য খাদ্য ব্যবস্থার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে সোশ্যাল মিডিয়া, স্কুল এবং স্থানীয় সম্প্রদায়গুলি একটি বড় ভূমিকা পালন করে৷ তাই আজই বিশ্ব খাদ্য দিবসের সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্যাটাস শেয়ার করুন।


মন্তব্যসমূহ